ঢাবিতে বড়াইবাড়ী দিবস পালিত
মোহাম্মদ শামসুদ্দিন বলেন, ‘প্রতি বছর ১৮ এপ্রিল বড়াইবাড়ী দিবস রাষ্ট্রীয়ভাবে পালন করতে হবে। দেশের স্বার্থবিরোধী ভারতের সাথে শেখ হাসিনা-মনমোহন সিং ও শেখ হাসিনা-নরেন্দ্র মোদি চুক্তিসমূহ স্থগিত করে অবিলম্বে বাতিলের উদ্যোগ নিতে হবে। বড়াইবাড়ী যুদ্ধের ইতিহাস পাঠ্যপুস্তকে
গত বছর বড়াইবাড়ী দিবস পালন করতে দেয়নি ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা। ভারতকে খুশি করতে বড়াইবাড়ি যে শহীদ মিনার রয়েছে গত বছর তাতে তালা মেরে বন্ধ রাখে।
২০০১ সালের ১৮ এপ্রিল ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী-বিএসএফ বড়াইবাড়ী গ্রামে ঢুকে নারকীয় তাণ্ডব চালায়। এর প্রতিবাদে তৎকালীন বিডিআর সদস্যরা তাদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। কুড়িগ্রামের রৌমারী সীমান্তের বড়াইবাড়ি গ্রামে টানা ৬ ঘণ্টা যুদ্ধ চলার পর ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী পিছু হটতে বাধ্য হয়।